অশুভ লক্ষণ (বিশ্বাস করা) শেরেকী কাজ। অশুভ লক্ষণ (বিশ্বাস করা) শেরেকী কাজ। আমাদের মধ্যে অশুভ লক্ষণের ধারণা আসে, তবে আল্লাহর উপর ভরসার দ্বারা তা দূরীভূত হয়।...
আবদুল্লাহ ইবন মাসউদ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে মারফূ‘ হিসেবে বর্ণিত: অশুভ লক্ষণ (বিশ্বাস করা) শেরেকী কাজ। অশুভ লক্ষণ (বিশ্বাস করা) শেরেকী কাজ। আমাদের মধ্যে অশুভ লক্ষণের ধারণা আসে, তবে আল্লাহর উপর ভরসার দ্বারা তা দূরীভূত হয়।” (আমাদের মধ্যে অশুভ লক্ষণের ধারণা আসে, তবে আল্লাহর উপর ভরসার দ্বারা তা দূরীভূত হয়।) এটি ইবন মাসউদের বাণী এবং মারফূ‘ হিসেবে নয়।
এটি ইবন মাজাহ বর্ণনা করেছেন। - এটি তিরমিযী বর্ণনা করেছেন। - এটি আবূ দাঊদ বর্ণনা করেছেন। - এটি আহমাদ বর্ণনা করেছেন।
ব্যাখ্যা
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সংবাদ দেন এবং একই কথা বার বার বলেন, যাতে আলোচ্য বিষয়টি অন্তরে গেঁথে যায়। কু-সংস্কার আর তা হলো অশুভ লক্ষণ যা একজন মানুষকে কোন কাজ করতে বিরত রাখে বা তাকে কাজটি করতে বাধ্য করে তা অবশ্যই শির্ক। কারণ, এতে রয়েছে গাইরুল্লাহর সাথে অন্তর সম্পৃক্ত হওয়া বা আল্লাহর প্রতি খারাপ ধারণা। আব্দুল্লাহ ইবন মাসউদ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন, আমাদের প্রত্যেকের অন্তরে অশুভ লক্ষণ দেখা যায়। কিন্তু আল্লাহ তা‘আলা এ অশুভ লক্ষণ আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল ও ভরসা দ্বারা দূর করে দেন। তার এ কথার উদ্দেশ্য- আল্লাহই ভালো জানেন- বিনয় প্রকাশ করা, অশুভ লক্ষণের আধিক্য বুঝানো এবং অশুভ লক্ষণ হলে করণীয় চিকিৎসা বাতলানো।
Share
Use the QR code to easily share the message of Islam with others